চিলেকোঠার সেপাই (উপন্যাস)

রঞ্জু এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র। অন্যান্য প্রধান তিনটি চরিত্র ওসমান, আনোয়ার এবং হাড্ডি খিজির। এই উপন্যাসে একদিকে হাড্ডি খিজির যেমন মহাজনের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়ে উঠতি আওয়ামী লীগের নেতা আলাউদ্দিন মিয়ার ধমক খায়, গ্রামে গ্রামে গরুচোরদের রক্ষাকর্তা জোতদারদের রক্ষায় রাষ্ট্র-সামরিক বাহিনী-আওয়ামী রাজনীতি একাকার হয়ে যায়। ঢাকা ক্লাব থেকে আইয়ুব বিরোধী মিছিলে গুলি বর্ষণ করা হলে উত্তেজিত জনতা ক্লাবটিতে আগুন ধরাতে যায়, আর বাঙালি-বাঙালি ভাই ভাই আওয়াজ তুলে তাদেরকে রক্ষা করা হয়। গ্রামে জোতদারদের বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্ত মানুষের গণআদালতেও আইয়ুবের দালালরা রক্ষা পায় জাতীয়তাবাদী রাজনীতির ছায়ায়। এই দালালদের বুদ্ধিমান অংশ অচিরেই যোগ দিয়ে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে আরও পুষ্ট করে। ওদিকে ওসমান তার মধ্যবিত্ত দোদুল্যমানতা আর জনগণের সাথে মিলনের আকাঙ্ক্ষায় মাঝে দোল খায়, এ্‌ই দোলাচল তাকে পরিণত করে সিজোফ্রেনিয়ার রোগীতে। মধ্যবিত্ত বামপন্থী আনোয়ার গ্রামে যায় কৃষিবিপ্লব সাধন করতে, এবং নতুন কোনো উপলব্ধি ছাড়াই এই প্রক্রিয়ার ভেতর তার ভূমিকা পালন করে যায়। Ranju main character of the novel. Three other major character Osman, Anwar and Khizr bones. This novel bone in one hand, with slogans against Mahajan Khizr emerging as the leader of the Awami League Alauddin Mia is shouted, the patron of farmers in villages to protect the state military forces garucoradera-party politics were merged. From Dhaka, the club fired the anti-Ayub rally the mob is to put the club on fire, and the voice of the Bengali-Bengali brothers were saved them. Job People's Court against the farmers in the village of spontaneous human agents can escape the shadow of nationalist politics. Soon join the nationalist politics of the agents knowing more nourishing. Meanwhile, Osman, his middle-class swing vacillation between hope and longing of the people eat, for this indecisiveness made him rogite schizophrenia. To accomplish krsibiplaba Anwar was left in the middle of the village, and a new perception of its role in this process can be without.