১০ টি উপায়ে স্মৃতিশক্তি বাড়ান

আমরা আপনাদের মাঝে নিয়ে্ এসেছি স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১০ টি উপায় । উপায় গুলোতে বলে দেওয়া হয়েছে ইসলামিক জীবন যাপনের মাধ্যমে কিভাবে স্মৃতিশক্তি বিৃদ্ধি করা যায়। যারা ইসলামকে সামান্য হলেও মেনে চলার চেষ্টা করি তাদের অনেকেরই ইচ্ছা থাকে নতুন নতুন দু’আ, কুর’আনের আয়াত ও সূরা মুখস্থ করার। হয়তো আমরা অনেকেই সে চেষ্টা করেছি। মুখস্ত করতে ব্যর্থ হওয়ার পেছনের একটি অন্যতম কারণ হলো এটা মনে করা যে, আমাদের স্মৃতিশক্তি কমে গিয়েছে। তাহলে এই স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর উপায় কী? নিয়মিন নিয়ম মাফিক জীবন যাপন আর কিছু গুরুক্তপূর্ণ বিষয়ের উপর আমল করার মাধ্যমে আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন। সুধু দিনরাত পরলেই হয় না। পড়া মনে রাখতে হলে কিছু টিপস অবলম্বন করতে হয়। আমার এই এপ্লিকেশন সেই টিপস গুলোর বর্ণনা দিবে। ভালো লাগলে বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবেন।স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির নানা উপায় নিয়ে আমাদের এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ টি বানানো হয়েছে। আর্টিকেলসমূহ ইন্টারনেট হতে সংগ্রহ করা হয়েছে। আশা করছি প্রয়োজনীয় অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ টি আপনাদের ভালো লাগবে।

মনোযোগ বৃদ্ধি করার ১০ টি সহজ পদ্ধতি সর্ম্পকে আপনারা জানতে পারবেন আমাদের এই অ্যাপটিতে। স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্যে কিছু মস্তিষ্কের ব্যায়াম আছে যা আপনাদের কে সহোযোগীতা করবে পড়া মুখস্ত করতে। আপনার মেধাকে শানিয়ে নিন মেধা প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে। মনোযোগ বৃদ্ধির করার বৈজ্ঞানিক উপায় ও আপনি ব্যবহার করতে পারেন যা আপনাম মেধা ক্ষমতাকে বাড়াবে। স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করার কৌশল গুলো পাবেন এই ছোট অ্যাপটিতে । স্মরণ শক্তি বাড়াতে হোমিওপ্যাথির সাহায্য নিতে পারেন। সহজ কৌশলে মেমোরি পাওয়ার বৃদ্ধি করতে পারবেন। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে খাবার এর ব্যাপারে আপনাদের কে একটু দৃষ্টিশীল হতে হবে। সব সময় চেষ্টা করবেন স্বাস্থ সম্মত খাবার খাওয়ার জন্য চেষ্টা করবেন।
বুদ্ধি বাড়ানোর টিপস, বাচ্চাদের স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর উপায়, মেমোরি বাড়ানোর টিপস, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় নানা বিষয় গুলোকে রপ্ত করলে আপনার স্বরণশক্তি বৃদ্ধি পাবে এনশাআল্লাহ।
।

এতে যা পাবেনঃ

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার উপায়
যে সব খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১০ টি ইসলামিক উপায়
মাথার জ্ঞান বাড়ানোর উপায়

মনে রাখার টিপস্----


১) নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন । সহজ কথায়, "আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে" ।
২) এখনই কাজ শুরু করুন, এখনই ।
৩) ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে । এবং তা করতে হবে আপনার "বায়োলজিক্যাল ক্লক" অনুযায়ী । নিয়মিত ও যথেস্ট ।
৪) সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার । আরও অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এক ঘন্টা পূর্বে ।
৫) প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে । এরপর ইচ্ছে হ'লে শব্দহীন ভাবে পড়তে পারেন ।
৬) প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার/দু'বার মনযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু'তিন লাইন করে মুখস্ত করুন।
৭) একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হ'লে মাঝখানে বিরতি দেয়া উত্তম । এক কিংবা দু'ঘন্টা পর পর অন্ততঃ পাঁচ মিনিট বিরতি দিতে হবে । এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে পড়তে পারেন ।
আর যদি আপনি ধর্মে বিশ্বাসী হন তাহলে আপনার ধর্ম নিয়ে ভাবুন এবং মুসলমান হলে আল্লাহর "জিকির" করুন ।
৮) পছন্দের তালিকায় মিস্টি জাতীয় খাবার রাখুন । চিনির শরবত, সাথে লেবু । কিংবা শুধু লেবুর শরবত । গ্লুকোজ পানিও পান করতে পরেন । সাবধান ! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করুন । "স্যালাইন" কখনোই খাবেন না । খাবার তালিকায় সবুজ শাকসব্জি, ফলফলাদি রাখুন । স্বাভাবিক পুস্টিকর খাবার খেতে চেস্টা করুন । ধূমপান পরিহার করুন ।
৯) অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন ।
১০) কম হলেও প্রতিদিন অন্ততঃ ৩০ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করুন ।
১১) প্রতিদিন অন্ততঃ ৫/৭ মিনিট মন খুলে হাসুন ।
১২) অযথা কথা পরিহার করুন ।
১৩) অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবেন না ।
১৪) পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়তে বসুন ।



ভালো লাগলে রভিও করে আপনার মতামত জানান ও সাথে স্টার দিন