About গণিত শাস্ত্রে ভাগ্য
সবার আগে দেখে নিন কী ভাবে হিসেব করে আপনি নিজের ঠিক সংখ্যাটি বের করতে পারবেন। উদাহরণ হিসাবে মনে করুন যদি আপনার জন্ম ১০ জুন ১৯৮২ সালে হয় তাহলে আপনার সংখ্যা হবে ১+০+০+৬+১+৯+৮+২=২৭ । এ বার ২ এবং ৭ যোগ করলে দাঁড়াবে ৯ অর্থাৎ আপনার ভাগ্যসংখ্যা হল ৯ ।
মহাবিশ্বে বিরাজমান গ্রহ, নক্ষত্র ও অন্যান্য জ্যোতিষ্কের গতি-প্রকৃতি সমন্ধীয় বিদ্যা। বিজ্ঞানের প্রাচীনতম শাখাসমূহের অন্যতম হচ্ছে জ্যোতির্বিদ্যা বা জ্যোতির্বিজ্ঞান। প্রাচীনকালের বহু সভ্যতায়ই জ্যোতিষ্কসমূহের নিয়মপূর্ণ গতিবিধি পন্ডিতদের কাছে পরম কৌতূহলের বিষয় ছিল। প্রাচীন পন্ডিতবর্গ সূর্য, চন্দ্র ও গ্রহাদির পারস্পরিক স্থান পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করে লিপিবদ্ধ করে রাখতেন এবং তা থেকে ভবিষ্যৎ ঘটনাবলি সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করতেন। আদিতে পন্ডিতগণ জ্যোতিষ্কসমূহের গতিবিধি ও আবর্তন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে কাল গণনা (দিন, মাস ও বছর) সূচনা করেন এবং এর ভিত্তিতেই বর্ষপঞ্জি গণনাপদ্ধতির উদ্ভব হয়। পরবর্তীতে জ্যোতির্বিদ্যা চর্চালব্ধ জ্ঞান নৌচালনায় বিশেষ করে দিক নির্ণয়ে অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ায়।
খ্রিস্টপূর্ব ১৩ শতকেই চীনারা তাদের কাজকর্মের প্রয়োজনে বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করত। প্রায় ৩৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে চীনা পন্ডিত শি শেন (Shih Shen) ৮০০টি নক্ষত্রের বর্ণনা সম্বলিত একটি নক্ষত্রপঞ্জি তৈরি করেছিলেন। এটিই জ্যোতির্বিদ্যার ইতিহাসে প্রাচীনতম নক্ষত্রপঞ্জি বলে বিবেচিত। প্রাচীন জ্যোতির্বিদদের বেশিরভাগই ছিলেন পুরোহিত, যার ফলে তাদের অনেকেই ক্রমে ক্রমে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান ও গতিবিধির সঙ্গে মানুষের ভাগ্যের সম্পর্ক আছে বলে মত প্রকাশ করতে থাকেন।
এভাবে জ্যোতির্বিদ্যা ধীরে ধীরে জ্যোতিষ শাস্ত্রে (Astrology) রূপ নিতে থাকে। তবে অষ্টাদশ শতাব্দীর পর থেকে জ্যোতিষ শাস্ত্রকে জ্যোতির্বিদ্যা থেকে আলাদা করা হয়েছে। গ্রহ ও নক্ষত্রাদির দূরত্ব, ওজন, বস্ত্তবিন্যাস, গঠনপদ্ধতি প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক আলোচনাকেই বর্তমানকালে জ্যোতিবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে জ্যোতিষ শাস্ত্রের কোনো স্থান নেই। ফলে এখন পদার্থর্বিদ্যা, গণিত ও জ্যোতির্বিদ্যা অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। Take a look at the first estimates of how you can get your fix the issue. For example, if you think your date is June 10 in 198 to 0 + 0 + 6, the number of + 1 + 1 + 9 + 8 + two = 7. If you add up the times and 7 to 9, the 9 bhagyasankhya.
Prevailing in the universe of stars, planets and other celestial body motion nature relating lore. Astronomy is one of the oldest branches of science or astronomy. Sabhyatayai utmost interest to scholars of ancient movements of the heavens was niyamapurna. Ancient scholars sun, the moon and grahadira recorded as a change had been observed and tried to forecast future events. Scholars and rotation movements of the heavens calculated by observing the beginning of time (days, months, and years), and on the basis of the beginning of the calendar gananapaddhatira emerged. Later, astronomy, navigation, especially in terms of knowledge procured from the study was to determine the essential.
13th century BC, the Chinese used calendar for their daily necessities. Around 350 BC, the Chinese scholar Shi Shen (Shih Shen) 800 stars made a detailed calendar. This is considered to be the earliest calendar in the history of astronomy. Most of the ancient astronomers were priests, many of them gradually, allowing location and movements of planets have a relationship with the fate of human beings like to continue to produce.
Thus, astronomy, astrology gradually (Astrology) tends to take shape. However, since the eighteenth century, has been separated from astronomy, astrology. The distance of stars and planets, weight, materialistic, formulation, etc. At present scientific deliberations about the subject includes the study of astronomy. It has no place in astrology. Consequently, physics, mathematics and astronomy are inseparably linked today.