মুসলমানের আদব বা শিষ্টাচার

ইসলাম এমন কিছু উন্নত শিষ্টাচার, সুন্দর স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যের উপর মুসলিম সন্তানদের গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করেছে, যেটা মুসলিম প্রজন্মের শিক্ষা প্রশিক্ষণ, লালন-পালন ও তাদের চরিত্র বিনির্মাণে ভূমিকা পালন করে থাকে। কথা কাজের ক্ষেত্রে উন্নত পন্থা অবলম্বন, সৎ স্বভাব গ্রহণ ও ঘৃণিত তথা মন্দ স্বভাব পরিত্যাগে নির্দেশনা দিয়ে থাকে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতের জন্য আদব তথা শিষ্টাচারের সকল দিকগুলোই বর্ণনা দিয়েছেন। এমনকি যুদ্ধের ময়দানের শিষ্টাচার কি হবে, তাও বলে দিয়েছেন। তিনি তাদেরকে যুদ্ধের সময় নারী-শিশু এবং যে সকল বৃদ্ধ যুদ্ধ করে না তাদেরকে হত্যা করতে নিষেধ করেছেন। বারণ করেছেন গির্জা ও আশ্রমে আশ্রয় গ্রহণকারী পাদ্রী, ধর্মযাজক ও সন্নাসী এবং শষ্যক্ষেত্রে চাষাবাদরত চাষীকে হত্যা করতে। এবং মৃতের দেহ বিকৃত করতে ও নিষেধ করেছেন। এমনিভাবে আরো অনেক আদব রয়েছে। Islam developed some etiquette, beautiful makeup, and to build on the characteristics of the children have emphasized that education, training the next generation, nurtured, and their role in building the character. Work to improve the approach, as well as honest and hated evil disposition of nature has given instructions to abandon.

Manners of the Prophet of Allah as well as surface features as described for the Ummah. Even the etiquette field, what will happen, it has to be. During the war, all of them women, children and the elderly can not fight and forbade them to kill. Taking shelter in churches and monasteries has forbidden priest, monk and nuns and farmers to kill sasyaksetre casabadarata. And dead bodies and forbade distorted. Thus, there are a lot more manners.