পাঁচ মিনিটে ডিমের সঠিক ব্যবহার for Android
তবে নতুন বহু গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, যদি আপনি আপনার বয়স ও শরীরের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পরিমিত ও নিয়ন্ত্রিতভাবে ডিমের কুসুম খান, তাতে কোলেস্টেরোলে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। তবে কোলেস্টেরোল ছাড়া ডিমে অন্য পুষ্টি উপাদানসমূহের ব্যাপারে একটু পর্যালোচনা করা যাক। ডিমের সাদা অংশে রয়েছে প্রোটিন। ডিমের সাদা ও হলুদ অংশে প্রায় সমপরিমাণ প্রোটিন রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ‘বি’ ভিটামিনসমূহ, আয়রন, আয়োডিন, চোলিন ও অন্যান্য ছোটখাট পুষ্টি উপাদানসমূহ। প্রতিটি পুষ্টি উপাদানই বেশ কার্যকর এবং ডিমের দুটি অংশেই এগুলোর পরিমাণ প্রায় সমান।
খাদ্যবিজ্ঞানীদের মতে, হাঁস এবং মুরগি উভয় ডিমেরই পুষ্টিমূল্য সমান। একই ওজনের একটি হাঁসের ডিম ও একটি মুরগির ডিমের পুষ্টিমান প্রায় একই রকম। কাজেই অযথা মুরগির ডিমের দিকে ঝুঁকে পড়ার কারণ নেই। তবে বাজারের দিকে তাকালে দেখতে পাই উল্টো চিত্র। বেশি দাম দিয়ে লোকজন মুরগির ডিমই বেশি কিনছেন। অন্যদিকে মুরগির ডিমের চেয়ে ওজন কিছুটা বেশি হওয়ার পরও কম দামে বিক্রি হচ্ছে হাঁসের ডিম। কাজেই যারা কমদামের জন্য হাঁসের ডিম কিনছেন তারা কিন্তু জিতে যাচ্ছেন পুষ্টিমূল্যের বিবেচনায়।