About কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
সোনালী-বাদামী রংয়ের চুপসানো ভাঁজ হওয়া কিসমিস খুবই শক্তিদায়ক একটি ফল। কেবল মিষ্টি জাতীয় খাবারের স্বাদ বাড়ানোর জন্যই নয়, অনেকে পোলাও, কোরমা এবং অন্যান্য অনেক খাবারেও কিসমিস ব্যবহার করেন। আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। এটি খেলে শরীরের রক্ত দ্রুত বৃদ্ধি পায়, পিত্ত ও বায়ুর সমস্যা দূর হয়, হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। তাই প্রতিদিন কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
জেনে নিন প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে.
হজমে সাহায্য করে
কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা দেহের পরিপাকক্রিয়া দ্রুত হতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
রক্তশূন্যতা দূর করে
রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে; এমনকি বিষণ্ণতাও দেখা দিতে পারে। কিসমিসে থাকা প্রচুর পরিমাণ লৌহ উপাদান রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
জ্বর নিরাময় করে
কিসমিসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়ারোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জ্বর নিরাময় করতে সাহায্য কারে।
ক্যান্সার
খাবারে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকলে কোলোরেক্টারাল ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। আর এক টেবিল চামচ কিসমিসে ১ গ্রাম পরিমাণ আঁশ থাকে। কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের কোষগুলোকে ফ্রি র্যাডিক্যাল ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সারের কোষ উৎপন্ন হওয়ায় বাধা প্রদান করে।
এসিডিটি কমায়
রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে তাকে বলা হয় এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিসমিস রক্তের এসিডিটি কমায়।
চোখের যত্নে
প্রতিদিন কিসমিস খেলে বৃদ্ধ বয়সে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিসমিসে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।
দাঁতের ও হাড়ের সুরক্ষা
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা দাঁত ও হাড় মজবুত করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়া কিসমিসে থাকা বোরন নামক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে
দেহে শক্তি সরবরাহকারী
কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।
অনিদ্রা
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা মানুষের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সহায়ক।
উচ্চরক্তচাপ ও কোলেস্ট্রোরেল কমায়
কিসমিস উচ্চরক্তচাপও কমায়। কিসমিসে থাকা এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকে হ্রাস করতে সাহায্য করে। কিসমিসের দ্রবণীয় আঁশ লিভার থেকেও কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে।
ইনফেকশন হতে বাধা প্রদান করে
কিসমিসের মধ্যে রয়েছে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফেমেটরি উপাদান যা কাঁটা-ছেড়া বা ক্ষত হতে ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
কাজে মনোযোগ বাড়ায়
কিসমিসে থাকা বোরন মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারি। বোরন ধ্যান বাড়াতে সহায়ক। ফলে কাজে মনোযোগ বাড়ে। এটি বাচ্চাদেরও পড়াশোনায় মনোযোগী করে তুলতে সহায়ক।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
কিসমিস কোষ্ঠ কাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। কারণ কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে তন্তু থাকে৷ ফলে বাচ্চার কোষ্ঠ কাঠিন্যের সমস্যা হয় না৷ ছোটবেলায়ও এ সমস্যা হতে পারে৷ সেক্ষেত্রে কিসমিস জলে ফুটিয়ে সেটাকে থেঁতো করে মিহি করে নিতে হয়৷ ফলে কিসমিস নরম হয়ে যায় এবং তা বাচ্চারা সহজেই খেতে পারে৷
প্রচুর খনিজ থাকে বাচ্চাদের পুষ্টি এবং বৃদ্ধির জন্য তার খাদ্যতালিকায় খনিজ রাখা জরুরি৷ সেক্ষেত্রে কিসমিসে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, লোহা প্রচুর পরিমাণে থাকায় বাচ্চার বিকাশ ঘটার ক্ষেত্রে ভূমিকা নেয় এটি৷ তাই সন্তানের ডায়েটে অন্তত একবার কিসমিস রাখার চেষ্টা করুন।
অ্যাসিডিটি কমায়
বাচ্চাদেরও অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তবে সে তো আর যখন তখন অ্যাসিডিটির জন্য ওষুধ খেতে পারে না৷ সেক্ষেত্রে ওকে কিসমিস খাওয়ান৷ এতে দেহে অ্যাসিডের পরিমাণে সামঞ্জস্য বজায় থাকবে৷ ফলে বাচ্চার অসুবিধা হবে না।
শিশুর বিকাশ
মস্তিষ্কের বিকাশে কিসমিস সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত করে৷ ফলে কোনো রকম ব্রেন ইঞ্জুরি সারার ক্ষেত্রে ভূমিকা নেয় এটি৷ বাচ্চার মস্তিষ্কের বিকাশেও এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
সুস্বাদু বাচ্চাকে খাওয়ানো যে কতটা ঝক্কির কাজ সেটা আমরা বুঝি৷ তবে কিসমিস যেহেতু খেতে মিষ্টি এবং সুস্বাদু তাই বাচ্চা এটি খেতে আপত্তি করবে না৷ তাছাড়া এর গুণাগুণ তো আর অজানা থাকল না৷ তবে খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত কিসমিস যেন বাচ্চা না খায়। Fold in the raisins, golden-brown color cupasano a result of a tonic. Not only for the sake of enhancing the taste of sweet dishes, many plov, Korma and use raisins and other foods. The grapes are dried raisins sweet taste. This rapid increase in eating blood, bile and eliminated the problem is the wind, the heart is healthy. So every day is quite beneficial for the health of eating plum.
To learn more about the benefits of eating raisins every day.
Helps digestion
Kisamise contains plenty of fiber, which helps the body paripakakriya quickly eliminate the problem and constipation.
Anemia away
Fatigue due to anemia, physical weakness or disease resistance can be reduced; Even depression can occur. The large amount of iron chlorosis kisamise element helps to dispel.
Fever is cured
Kisamise existing antibacterial and antioxidant ingredients fight against infection by viruses and bacteria help to cure fever cars.
Cancer
If a large amount of fiber foods can reduce the risk of cancer kolorektarala. If the amount of 1 gram of fiber, and a tablespoon kisamise. Free radical damage to cells from the body, raisin antioxidant protects and prevents cancer cells being produced.
Reduces acidity
High blood acidity (acidity) or taksisiti (toxic material) esidosisa it is called. Esidosisera (blood amladhikya) due to arthritis, skin diseases, heart disease and cancer. Raisin reduce blood acidity.
Eye care
Eating raisins every day can get rid of blindness in old age. Kisamise antioxidant to prevent blindness.
Dental and bone protection
Kisamise plenty of calcium, which strengthens bones and teeth, and quite effective role. In addition, the boron kisamise exploiting the calcium helps bones maikroniutriyentasa
The body Power Supply
Kisamise the sugar, glucose and fructose provides energy to the body immediately. Hence the weakness of the case is very beneficial raisins.
Insomnia
To fix the problem of insomnia, which is a large iron kisamise helpful.
Hypertension and reduces kolestrorela
Raisin reduce hypertension. Kisamise the Anti-kolostrorela components of blood that help to reduce bad kolostrorelake. Soluble fiber helps the liver to remove from the raisin kolostrorela.
Provides a barrier to infection
Ayantiinaphemetari material which contains polyphenols and ayantibyakateriyala and raisin thorn-torn or reduces the risk of infection of the wound.
Increased attention to the
The boron is very beneficial for the brain kisamise. Increase in boron meditation. As a result, the increased attention. It is helpful to make children careful study.
Constipation away
Kostha difficulty plum eliminate the problem. Kisamise have plenty of fiber. As a result, children are not the problem kostha hardness. This could be a problem in childhood. Boil the raisins in water and smashed it to kare is fine. As a result, raisin becomes soft and easy to eat children.
Children have plenty of mineral nutrients and minerals important for the growth of its diet. Kisamise the potassium, calcium, magnesium, and iron in large amounts due to the child's development occurs, it takes role. So try to keep the child's diet at least once a raisin.
Reduces acidity
The problem is acidity children. However, he could not eat, and the medicines for the acidity. Feeding him the plum. This will balance the amount of acid in the body. As a result, the child will not be difficult.
Baby Development
Raisin in the development of the central nervous system to the brain improves. As a result, it takes the role of Sarah injuri no brain. Child's brain has a role of considerable growth.
We understand how much risk it is the job of feeding the child that tasty. However, since raisin sweet and delicious to eat so the baby will refuse to eat it. Moreover, the quality was not unknown anymore. However, they note that children eat more raisins.