রবীন্দ্র সঙ্গীত সেরা সংকলন

রবীন্দ্র সঙ্গীত সেরা সংকলন এমন কোন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না যে রাবিন্দ্রাথ পছন্দদ করে না, আর আমাদের আপ অ্যাপ এ সব বাছাই করা সেরা রবীন্দ্র সংগীত লিরিক্স দেয়া হয়েছে। একটি কথা আছে বাংলাতে, যে রবীন্দ্রনাথের গান সুনে নেই সে কখনও গানের মূল কথাই বুঝে নাই। আপনি হইত রবীন্দ্রনাথের সেরা গানগুলো খুঁজে বেরাছেন। আমাদের এই অ্যাপ রবীন্দ্রনাথ সঙ্গীত সমগ্রতে আপনি পাবেন বরিন্দ্রনাথের সকল বিখ্যাত ও সেরা সব রবিন্দ্রনাথ সঙ্ঘীত।

যে সকল গান পাচ্ছেন আমাদের এপ্লিকেশনটিতে।:-

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে
তোমার খোলা হাওয়া
মায়াবন বিহারিণী
আমারো পরানো যাহা চায়
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই
যদি তারে নাই চিনি গো
মেঘ বলেছে যাবই যাবো
তুমি কোন কাননের ফুল
তুমি রবে নীরবে
যাও পাখি বলো
এ তুমি কেমন তুমি
যখন পড়বেন মোর
আমার পরান যাহা চায়
তবু মনে রেখো ।
কেটেছে একেলা বিরহের বেলা
অলি বার বার ফিরে যায় ।
যদি তর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলরে-শ্রেয়া
আয় খুকু আয়
সখি ভাবনা কাহারে বলে
আমার একলা আকাশ
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব
আমার বেলা যে যায়
তুই ফেলে এসেছিস কারে
তুমি যাকে ভালোবাসো
দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ও পারে ।
সখী ভাবনা কাহারে বলে ।
মন মোর মেঘের সঙ্গী
সুখে আছি সুখে আছি সখা আপন মনে
রাঙিয়ে দিয়ে যাও
ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা
আমার প্রাণের পরে চলে গেল কে
ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান
হৃদয়নন্দনবনে নিভৃত এ নিকেতনে

১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন। ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তাঁর মৃত্যু হয়।